বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫৬ অপরাহ্ন
যাতায়াতের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাকোঁ!
স্বাধীনতার ৫০ বছরেও উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি চর আলীরটেকে!
জাগো নারায়ণগঞ্জঃ
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার আলীরটেক ইউনিয়নের একটি গ্রাম চর আলীরটেক। স্বাধীনতার ৫০ বছর অতিবাহিত হলেও এখনো ৪/৫ টি গ্রামের প্রায় ৮/১০ হাজার লোককে চলাচল করতে হয় বাঁশের সাঁকো বা নৌকা অথবা ট্টলারে। জনপ্রতিনিধিদের বারবার বলা হলেও তারা শুধু আশ্বাসের বানী শুনিয়ে গেছেন।
সরেজমিন গিয়ে জানা যায়,আলীরটেক ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয় সামান্য দুরে একটি খাল।একসময় এটি নদী ছিল। ভরট হতে হতে সরু খালে পরিনত হয়েছে। বর্ষাকালে পানির পরিমান বেড়ে যায়। এতে করে এলাকাবাসীর চলাচল করতে যথেষ্ট বেগ পোহাতে হয়।
এলাকাবাসী জানান,বছর ৩/৪ আগে সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ জাকির হোসেন বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করতে একলাখ টাকা দান করেন। পুরান আলীরটেক বাজারের ব্যবসায়ী ও এলাকার লোকজন আরো ৩০ হাজার টাকা তুলে বাঁশের সাঁকো মেরামত করেন। এটা উপর দিয়ে প্রতিদিন ৪/৫ হাজার লোক যাতায়াত করতো। বর্ষা মৌসুমে সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হলে দু’পাশ বৃদ্ধি করতে হয়।এ লাকার গরীব মানুষের পক্ষে খরচ জোগাড় করা সম্ভব নয় বলে বিকল্প পথে চলাচল করতে হয়। সাবেক চেয়ারম্যান জাকির হোসেনের আমলে সাঁকোর উভয় পাশে মাটি ফেলে ইট বিছিয়ে দিয়েছিলেন। সময়ের অভাবে পুরো কাজটি শেষ করে যেতে পারেননি।
স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বার ও চেয়ারম্যানকে বারবার বলা হলেও তারা প্রকল্প দিয়েছেন বলে গত ৫ বছর যাবত শুনে যাচ্ছি। কবে এখানে একটি কালর্ভাট বা ছোট ব্রীজ হবে সেই আশায় আছেন চরআলীরটেক সহ ৪/৫ টি গ্রামের মানুষ।
এ ব্যাপারে তারা স্থানীয় এমপি সেলিম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে জানতে আলীরটেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতির মুঠোফোনে একাধিক কল করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
ইউপি সচিব আব্দুর রব মিয়া জানান,এই বাঁশের সাঁকোর ব্যাপারে বহুবার লিখেছি। চেয়ারম্যান সাহেব অসুস্থ তাই ফোন বন্ধ।
Dhaka, Bangladesh বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫ ৬ রবিউল-আউয়াল, ১৪৪৭ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৪:২১ |
সূর্যোদয় | ভোর ৫:৩৯ |
যোহর | দুপুর ১২:০০ |
আছর | বিকাল ৩:২৭ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৬:২০ |
এশা | রাত ৭:৩৮ |
আপনার মতামত কমেন্টস করুন